Sunday, October 2, 2016

আমার নামের অর্থ কি ?


  1. আবিদাহ নামের অর্থ কি
  2. আবিরাহ নামের অর্থ কি
  3. আবিশ নামের অর্থ কি
  4. আব্রু নামের অর্থ কি
  5. আদব নামের অর্থ কি
  6. আদিলা নামের অর্থ কি
  7. আঈদহ নামের অর্থ কি
  8. আঈশ নামের অর্থ কি
  9. আফিয়া নামের অর্থ কি
  10. আফ্রীদা নামের অর্থ কি
  11. আফরীন নামের অর্থ কি
  12. আইলা নামের অর্থ কি
  13. আইমা নামের অর্থ কি
  14. আকিফা নামের অর্থ কি
  15. আলেয়াহ নামের অর্থ কি
  16. আলিয়া নামের অর্থ কি
  17. আলিমাহ নামের অর্থ কি
  18. আমাল নামের অর্থ কি
  19. আমানী নামের অর্থ কি
  20. আমির নামের অর্থ কি
  21. আমিরাহ নামের অর্থ কি
  22. আনিসাহ নামের অর্থ কি
  23. আরিফাহ নামের অর্থ কি
  24. আরজু নামের অর্থ কি
  25. আসিয়া নামের অর্থ কি
  26. আসিরা নামের অর্থ কি
  27. আতিফা নামের অর্থ কি
  28. আসমা নামের অর্থ কি
  29. আতিকাহ নামের অর্থ কি
  30. আবাল নামের অর্থ কি
  31. অবসাহ নামের অর্থ কি
  32. আবীর নামের অর্থ কি
  33. আবিয়া নামের অর্থ কি
  34. আবরার নামের অর্থ কি
  35. আদব নামের অর্থ কি
  36. আদীল নামের অর্থ কি
  37. আদিবা নামের অর্থ কি
  38. আদিভা নামের অর্থ কি
  39. আফানা নামের অর্থ কি
  40. আফিফা নামের অর্থ কি
  41. আফীরাহ নামের অর্থ কি
  42. আফনান নামের অর্থ কি
  43. আফরোজা নামের অর্থ কি
  44. আফসানা নামের অর্থ কি
  45. আফসার নামের অর্থ কি
  46. আখতার নামের অর্থ কি
  47. আকিদা নামের অর্থ কি
  48. আকলিমা নামের অর্থ কি
  49. আলম নামের অর্থ কি
  50. আলহান নামের অর্থ কি
  51. আলিফা নামের অর্থ কি
  52. অলিক নামের অর্থ কি
  53. আলিম নামের অর্থ কি
  54. এলিসা নামের অর্থ কি
  55. আলিশাবা নামের অর্থ কি 
  56. ফাহিম নামের অর্থ কি ?

আপনার নামের অর্থ জানতে  আমাদের ইসলামিক নামের সাইট এ চলে আসুন!
আপনার ব্রাউজারে টাইপ করুন এন্ড Go দিন www.islamnames.info



Thursday, September 29, 2016

ইসলামিক নাম

ইসলামিক নামের জন্য চলে আসুন আমাদের সাইটে


এখানে ক্লিক করুন



 বা ব্রাউজারে এই লিঙ্ক টাইপ করুন এন্ড ভিসিট করুন!
www.islamnames.info

Tuesday, September 20, 2016

কিভাবে বাংলালিংকে এফ এন এফ করবো / সুপার এফ এন এফ স্পেসাল এফ এন এফ পরিবর্তন করবো

(১) এফ এন এফ সেট করতে ডায়াল *১৬৬*১১*নাম্বার# (২) এফ এন এফ পরিবর্তন করতে ডায়াল *১৬৬*১২*পুরাতন নাম্বার*নতুন নাম্বার# (৩) সুপার এফ এন এফ করতে ডায়াল *১৬৬*৭*নাম্বার# (৪) সুপার এফ এন এফ পরিবর্তন করতে ডায়াল *১৬৬*৮*পুরাতন নাম্বার*নতুন নাম্বার# (৫) সব এফ এন এফ এর লিস্ট / তালিকা দেখতে চাইলে ডায়াল *১৬৬*১৪# সুপার এফ এন এফ এর লিস্ট দেখতে ডায়াল *১৬৬*১০#

Monday, March 28, 2016

ডায়বেটিস বশ করার পাঁচ ‘পাওয়ার ফুড’

ডায়বেটিস। কথাটা শুনলেই এক সঙ্গে বিরক্তি, ভয় মিশ্রিত অনুভূতি হয়। এক বার ধরলে তো আর উপায় নেই। সারা জীবনের জন্য খাওয়া দাওয়া নিয়মে বাঁধা। একটু বেগতিক হলেই বড়সড় সমস্যাও হয়ে যেতে পারে। জানেন কি কিছু কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে ওষুধ ছাড়াই নিয়ন্ত্রণে থাকে ডায়বেটিস? যারা টাইপ টু ডায়বেটিসে আক্রান্ত তাঁরা রোজকার ডায়েটে রাখুন এই সব খাবার। আর যাদের ডায়বেটিস নেই তারাও কিন্তু এগুলো খেয়ে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পারেন।
  ১। সাইট্রাস ফল- লেবু জাতীয় ফলের মধ্যে প্রচুর ভিটমিন সি থাকে। রোজ আঙুর, কমলা, লেবু জাতীয় ফল খেলে তা রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক রাখে। ফলে টাইপ-টু ডায়বেটিস বশে থাকবে।
২। স্যালমন- এই মাছের মধ্যে থাকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। স্যালমন মাছ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
৩। সবুজ শাক সবজি- টাইপ টু ডায়বেটিস থাকলে নিয়মিত ডায়েটে অবশ্যই প্রচুর সবুজ শাকসবজি রাখুন। পালং শাক, বাঁধাকপি, লেটুস, ব্রকোলি জাতীয় খাবার খেলে ডায়বেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অন্তত ১৪ শতাংশ কমে যায়। ৪। ওটমিল- টাইপ-টু ডায়বেটিস থাকলে আপনার আদর্শ ব্রেকফাস্ট হতে পারে ওটমিল। ওটের মধ্যে থাকে বিটা-গ্লুকান ফাইবার। এই ফাইবার সারা দিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখবে। ৫। বাদাম- গবেষকরা জানাচ্ছেন যারা নিয়মিত বাদাম খান তাদের ডায়বেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যা ২১ শতাংশ কমে যায়। বাদামের ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে অ্যান আউন্স আ ডে কিপস ডায়বেটিস অ্যাওয়ে। প্রতি দিন আখরোট, আমন্ড বা কাজু খেলে টাইপ টু ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

জন্মের আগেই হচ্ছে শিশুর নকশা!

মানুষের ভ্রূণে জিনগত পরিবর্তনে কাজ শুরু করেছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। প্রথমবারের মতো তাঁরা মানুষের ভ্রূণে জিনগত একটি পরিবর্তন ঘটিয়েছেন। রক্তের সমস্যার জন্য দায়ী একটি জিন ভ্রূণ থেকে সরিয়ে ফেলতে বিতর্কিত একটি পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন তাঁরা। এ শতকের বায়োটেকনোলজির সবচেয়ে বড় আবিষ্কার হবে জন্মের আগেই ঠিকঠাক করে রাখা বা নকশা করে রাখা শিশু ও সম্পাদনা করা মানুষের জন্মের ঘটনা। নকশাকৃত এ ধরনের শিশু হবে দারুণ চটপটে, রোগমুক্ত, শারীরিকভাবে দক্ষ। এই শিশু যে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির শিশুদের মতো হবে, তা না বললেও চলছে। মানুষের জন্মের সময় জিনগত পরিবর্তন ঘটিয়ে নিখুঁতভাবে তাকে তৈরি করার কাজ কি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে? প্রযুক্তি ও ব্যবসা বিষয়ক ওয়েবসাইট বিজনেস ইনসাইডারে উঠে এসেছে সেই তথ্য। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা বলছেন, নকশা করা শিশু তৈরি সম্ভব। কিন্তু এখনো মানব ভ্রূণ সম্পাদনার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি শতভাগ নিখুঁত নয়। কিন্তু উন্নয়নের প্রক্রিয়া থেমে নেই। ইঁদুর ও বানর নিয়ে গবেষণা করে সফলতা এসেছে। আগামী এক থেকে দুই দশকের মধ্যেই রোগমুক্ত বা সম্পাদনা করা শিশু আমরা দেখতে পাব
  নৈতিক বিতর্ক
চীনা বিজ্ঞানীদের মানব ভ্রূণ নিয়ে এ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা থেকে সরে আসতে বলছেন গবেষকেরা। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল গবেষকের দাবি, বিতর্কিত যে পদ্ধতিটি ব্যবহার করে মানব ভ্রূণে জিনগত পরিবর্তন করা হচ্ছে, তা নিরাপদ কি না বা প্রযুক্তিগত কোনো ত্রুটি আছে কি না, সে প্রভাবগুলো খতিয়ে দেখার আগ পর্যন্ত এ ধরনের গবেষণা করা ঠিক হবে না। তাঁরা বলছেন, বিশেষ জার্ম লাইন প্রক্রিয়ায় জিনগত যে পরিবর্তন আনা হচ্ছে তা বিপজ্জনক ও নৈতিকতাবিরোধী। এই পদ্ধতিতে মানুষকে তাঁদের কাঙ্ক্ষিত বা ইচ্ছানুযায়ী সন্তান নিতে উত্সাহী করবে। মানুষ তাঁদের কাঙ্ক্ষিত জিনগুলোই কেবল ভ্রূণের মধ্যে চাইবে। এতে কেবল ‘নকশা করা’ শিশু জন্ম দেওয়ার প্রবণতা বাড়বে। কিছু গবেষক এ ধরনের গবেষণার ফল অনৈতিক কাজে ব্যবহারের আশঙ্কা করলেও কিছু গবেষক মনে করছেন ক্যানসারের মতো কিছু রোগের চিকিৎসায় এ ধরনের গবেষণা কাজে লাগানো যাবে। নেচার সাময়িকীর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের গুয়াংজুর সান ইয়েতসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা প্রোটিন অ্যান্ড সেল সাময়িকীতে গবেষণা সংক্রান্ত নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। গবেষণা কাজে নেতৃত্ব দিয়েছেন গবেষক জুনজিউ হুয়াং। গবেষক জুনজিউ দাবি করেছেন, অকার্যকর ভ্রূণ ব্যবহার করে তাঁরা এই গবেষণা করেছেন যা শিশু হিসেবে জন্ম নিতে সক্ষম নয়। রক্তের সমস্যা বা বেটা-থ্যালাসেমিয়া তৈরির জন্য দায়ী জিনটিকে সিআরআইএসপিআর/ক্যাস ৯ নামের পদ্ধতিতে সম্পাদনা করা হয়েছে। এতে জিনের নির্দিষ্ট অংশ পরিবর্তন করে ফেলা সম্ভব হয়। গবেষকেরা মোট ৮৬টি ভ্রূণ নিয়ে গবেষণা চালান। এতে ৭১টি জিন টিকে যায়, যার মধ্যে ৫৪টি ভ্রূণ পরীক্ষা করা হয়। কিন্তু এই পরীক্ষায় সফলতা আশানুরূপ হয়নি। গবেষক হুয়াং জানিয়েছেন, সাধারণ মানব ভ্রূণের ক্ষেত্রে এই পরীক্ষা করতে গেলে শতভাগ নিশ্চিত হয়ে তবেই পরীক্ষা করতে হবে। তাই পরীক্ষা থামিয়ে দেওয়া হয়েছে।
  নকশাকৃত শিশু কি দোড় গোড়ায়?
 জেনেটিকসের উন্নতির ফলে শতভাগ দক্ষতার সঙ্গে নকশাকৃত শিশু পাওয়া সম্ভব। ইঁদুরের জিনগত পরিবর্তন ঘটিয়ে প্রায় শতভাগ আকাঙ্ক্ষিত সফলতা মিলেছে বলে এক গবেষক দাবি করেছেন। যুক্তরাজ্যের বাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক বিশেষজ্ঞ ড. টনি পেরি সতর্ক করে বলেছেন, আমাদের সমাজকে নির্দিষ্ট নকশা করা সন্তানসন্ততিকে গ্রহণ করে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ, সম্প্রতি গবেষকেরা সিআরআইএসপিআর পদ্ধতিতে জিনগত ফুসফুস সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হয়েছেন। এই পদ্ধতিতে জিনের নির্দিষ্ট অংশ সম্পাদনা করে কাঙ্ক্ষিত শিশু পাওয়া সম্ভব। শিশু জন্মের আগে তার জিনগত পরিবর্তন ঘটিয়ে নির্দিষ্ট বা আকাঙ্ক্ষিত বৈশিষ্ট্য তার মধ্যে আগে থেকে ঠিক করে দেওয়া যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে নিষিদ্ধ। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনে এই পদ্ধতিটি নিষিদ্ধ নয়। মানব ভ্রুণের ক্ষেত্রে পরিবর্তন ঘটানোর পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছেন বেশ কয়েকজন গবেষক। চীনের সাংহাই টেক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ইতিমধ্যে বানরের ভ্রূণের জিনগত পরিবর্তন ঘটানোর ক্ষেত্রে সফলতা পেয়েছেন। এখন মানব ভ্রূণের ক্ষেত্রে পরীক্ষা চালানোর অনুমতির অপেক্ষায় আছেন গবেষকেরা। হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের জেনেটিক বিশেষজ্ঞ জর্জ চার্চও মানব ভ্রূণ রূপান্তর করার প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করছেন। তিনি ডিম্বাশয়ের ক্যানসারে আক্রান্ত নারীর চিকিৎসার সময় অপরিণত ডিম্বাণু কোষ ব্যবহার করার প্রস্তাব দিয়েছেন।

B অক্ষরে নির্বাচিত সেরা কিছু নাম বাংলা অর্থসহ


১। বাহী = ঐশ্বর্যশালী ।
 ২। বাবিক = অনুশাসন ।
 ৩। বাদিউল = তুলনাহীন ।
 ৪। বাদরান = সবচেয়ে সুন্দর ।
 ৫। বাহিন = বুদ্ধিমান ।
 ৬। বাসিম = স্মিত ।
 ৭। বাজিশ = আক্রমনাত্মক ।
 ৮। বাদইয়াহ = পরিস্কার ।
 ৯। বাহরুজ = উন্নতচরিত্র ।
 ১০। বিনা = প্রেক্ষা । ইসলামিক নামের জন্য চলে আসুন আমাদের সাইটে http://www.islamnames.info/

Sunday, March 27, 2016

৪ খুনের জন্য ৪ বছরের শিশুকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড!

খুনের অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে চার বছরের শিশুকে! তবে যখন তার বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ আনা হয়েছিল, তখন সে ছিল একবছরের শিশু! এমন ঘটনা ঘটেছে মিশরে। যাবজ্জীবন দণ্ড পাওয়া শিশুটির নাম আহমেদ মানসুর কারমি। একটি দু’টি নয়, তার বিরুদ্ধে চারটি হত্যার অভিযোগ, আটটি হত্যাচেষ্টার অভিযোগ, একটি ভাঙচুর-লুটপাট-অগ্নিসংযোগের অভিযোগ এবং সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তাদের হুমকি দেওয়া নিয়েও একটি অভিযোগ আনা হয়েছে! আর আদালতের নথি অনুযায়ী এ কাজগুলো সে করেছিল দ্বিতীয় জন্মদিনে পা দেওয়ার আগেই! আদালতের এমন রায় শুনে সমালোচনার ঝড় উঠে সারাবিশ্বে! আহমেদ মানসুর কারমির জন্ম ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে।
তার বিরুদ্ধে হত্যা, লুটপাট, হুমকির অভিযোগ আনা হয় ২০১৪ সালের গোড়ার দিকে। গণতান্ত্রিক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির কাছ থেকে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার প্রতিবাদে মুসলিম ব্রাদারহুড যখন তুমুল বিক্ষোভ করছিল, সেই বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় আহমেদ মানসুর কারমির নাম। তখন সে এক পা, দু’পা করে হাঁটতে শিখেছে।

 অবশ্য মামলায় শুধু কারমিই অভিযুক্ত ছিলেন না। সঙ্গে ছিলেন আরও ১১৪ জন। মঙ্গলবার রায়ে তাদেরকেও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছিল ২০১৪ সালের শুরুতে পশ্চিম কায়রোতে। রায় ঘোষণার সময় কারমি আদালতে উপস্থিত ছিল না। শিশুটির আইনজীবী ফয়সাল আল সায়েদ জেরুজালেম পোস্টকে জানান, শিশুটির নাম ভুল করে যুক্ত হয়েছে। কিন্তু আদালত মানসুর কারমির জন্ম সনদ দেখতে চাননি। জন্ম দেখাতে পারলে প্রমাণ হতো যে, ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে কারমির জন্ম হয়েছে। ফয়সাল জানান, রাজ্যের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে মনসুর কারমির জন্ম সনদ দেওয়া হয়েছিল যখন তাকে অভিযুক্তের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কিন্তু এরপর মামলাটি সামরিক আদালতে হস্তান্তর করা হয়। আদালতে কারমির অনুপস্থিতেই রায় ঘোষণা করা হয়। তিনি বলেন, এতে প্রমাণিত হয় বিচারকরা মামলার নথিপত্র ভালো করে পড়েননি। আরেক আইনজীবী জানান, এই মামলার রায় প্রমাণ করে মিসরে কোনও ন্যায় বিচার পাওয়া যায় না।
 এখন কর্তৃপক্ষ বলছে, ঐ শিশুকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়ার বিষয়টি আসলে ভুলক্রমে হয়েছে। একই নামের ১৬ বছর বয়সী আরেকজনের দণ্ড এই শিশুটিকে ভুলে জানানো হয়েছিল। দেশটির সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্র বিবিসিকে জানিয়েছেন আদালতের কার্যক্রমে ত্রুটির কারণে এমনটি হয়েছে।