Thursday, February 25, 2016

জেনে নিন বিভিন্ন বয়সের বাচ্চাদের খাবারের তালিকা

৫-৬ মাস বয়সের শিশুর খাদ্য: ৫-৬ মাস বয়স হলেই বকের দুধের পাশাপাশি শিশুকে পরিপূরক খাবার খাওয়ানো শুরু করা উচিত৷ এ সময দুধের সঙ্গে কলা চটকিয়ে অথবা দুধ দিয়ে সুজি রান্না করে শিশুকে খাওয়ানো আরম্ভ করা যায়৷ চালের গুঁড়া, আটা, ইত্যাদি সিদ্ধ করে দুধ দিয়ে পাতলা করে রান্না করে শিশুকে দেয়া যেতে পারে৷ মৌসুমি ফল যেমন পাকা কলা, পাকা পেঁপে ইত্যাদি ফল শিশুকে দেওয়া যায়৷
  • ৬-ঌ মাস বয়সের শিশুর খাদ্য: এই বয়সে শিশু কিছুটা পরিপক্ব হয় এবং ফল ও অন্যান্য শস্যজাতীয় খাবার খেতে পারে৷ তাই সিদ্ধ আলু, মৌসুমি সবজি সিদ্ধ করে চটকিয়ে শিশুকে খাওয়ানো যায়৷ যেমন : ফুলকপি, গাজর, মটরশুটি, বরবটি, শিম, পটল, পেঁপে ইত্যাদি৷ শিশুর খাবার সামান্য তেল দিয়ে রান্না করে শিশুকে খাওয়াতে হবে৷
  • ঌ-১২ মাস বয়সের শিশুর খাদ্য: এই বয়সে প্রায় বড়দের মতো খাবার শিশুকে খাওয়ানো যায়৷ তাই শিশুর খাবার আরো ঘন করতে হবে এবং পরিমাণে বাড়াতে হবে৷ নরম খিচুড়ি, সিদ্ধ ডিম, সিদ্ধ সবজি ও আলু, ডাল-ভাত, দুধ, রুটি, দই, ক্ষীর ইত্যাদি শিশুর জন্য খুবই উপকারী এবং পুষ্টিকর৷ এ সময় শিশুকে ৪-৫ বার খাওয়ানো দরকার৷ 

বাচ্চাকে ( সুন্নাতে খাতনা ) ‘মুসলমানি’ করানোর সঠিক সময় কোনটি ? এবং এ নিয়ে জরুরী প্রশ্ন ও উত্তর।

বিভিন্ন কারণে শিশুর ইউরোলজিক্যাল সমস্যা হয়। সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা না করা হলে সমস্যাগুলো জটিল হয়ে পড়ে। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি এনটিভির স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ২২৯৭তম পর্বে এ বিষয়ে কথা বলেছেন অধ্যাপক ডা এম কবিরুল ইসলাম। তিনি ঢাকা শিশু হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন।
প্রশ্ন : কী কী সমস্যাকে আমরা ইউরোলজিক্যাল সমস্যা বলব? উত্তর : আমরা যেটা সাধারণত পাই, কিডনিতে হতে পারে সমস্যা। কিডনি থেকে নিচে যদি আসেন, ব্লাডারে সমস্যা হতে পারে। ছেলেদের ক্ষেত্রে পেনিসে হতে পারে। মেয়েদেরও ভ্যাজাইনাতে সমস্যা হতে পারে। কিডনিতে রক্ত ছেঁকে প্রস্রাব তৈরি হয়। ওই প্রস্রাবটা ছেঁকে এসে ব্লাডারে জমা হয়। প্রস্রাবের থলিতে জমে। ওখানে অনেক সময় বাধা হতে পারে। বাধা হলে, যে প্রস্রাবটা তৈরি হচ্ছে সেটি কিডনিতে জমবে। এতে আস্তে আস্তে কিডনিটা বড় হয়ে যায়। এরপর ইউরিটরেও কোনো জায়গায় বাঁকা থাকতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে হয়তো জিনিসটি জন্মগতভাবে তৈরিই হয় নাই। অনেক সময় ভিতরে পর্দা থাকতে পারে। তারপর ব্লাডারে আসেন। অনেক সময় দেখা যায় ব্লাডার কাজই করছে না। ব্লাডারে কোনো টিউমার হতে পারে। ব্লাডারে বাধা থাকতে পারে। ছেলেদের বেলায় অনেক সময় পেনিসে সমস্যা হতে পারে। পেনিসের রাস্তা হয়তো সামনে থাকার কথা, কখনো পেছনে থাকে। প্রস্রাবের রাস্তার যেই মুখটি রয়েছে সেটিও অনেক সময় সরু থাকে। এসবেরই কিন্তু চিকিৎসা রয়েছে। আপনি যদি চিকিৎসা নিতে দেরি করেন সবগুলোরই সমস্যা হবে। ডা এম কবিরুল ইসলাম। যেমন, আপনার কিডনিটি আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে। দেরি করলে এটি আস্তে আস্তে ফুলতে থাকে। এগুলোর ক্ষেত্রে যত আগে আসবেন তত ভালো। কিডনিতে একটি মাংস আছে, সেটি যদি পাতলা হয়ে যায় ওটাকে ঠিক করা কঠিন। এখন হয়তো প্রস্রাবের রাস্তার নিচে সমস্যা আছে। এটি নিয়ে হয়তো চিকিৎসকদের কাছে গেল। চিকিৎসক বলল, ‘বাচ্চা বড় হোক’। তবে যদি পাঁচ থেকে সাত বছর পড়ে আসে তখন ঠিক করা কঠিন। যত বড় হচ্ছে তার মানসিক বৃদ্ধি কিন্তু হচ্ছে। সাত আট বছরের বাচ্চা কিন্তু মানসিকভাবে খুব পরিপক্ব। সে তার সমস্যা বুঝতে পারে। তাই আমরা বলি, যেই অস্ত্রোপচারই হোক সেটি স্কুলে যাওয়ার আগে করা ভালো। কারণ স্কুলে গিয়ে অনেক বন্ধুর সাথে মেলামেশা করে। তখন বুঝতে পারে আমার এই জিনিসটির সমস্যা আছে। প্রশ্ন : অনেক ক্ষেত্রে ভুল পরামর্শ দেওয়া হয়। বলা হয়, ‘আরেকটু পরে অস্ত্রোপচার কর।’ এ বিষয়ে কিছু বলেন? উত্তর : হ্যাঁ, সেটাই আমি বলছি। সবসময় দেরি করে। পরিবারের লোকজন আছে, অনেক চিকিৎসক আছে, যারা আবার ভুল তথ্য দেয়। আশপাশের লোকজন বলে, ‘এত ছোট বাচ্চা অস্ত্রোপচার করাবে?’ যেকোনো সমস্যাই হোক না কেন ইউরোলজিক্যাল সেটার জন্য তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করে নেওয়া ভালো। যেমন ধরেন মুসলমানির একটি বিষয় রয়েছে। সেটা খুব প্রচলিত জিনিস। অনেকে জন্মের এক দুই মাস পরই বাচ্চাকে নিয়ে আসে, মুসলমানি করাতে। তখন আমরা নিষেধ করি, ‘এখন না।’ তো দেখা গেল, অনেকে আমার কথা বিশ্বাস করে না। অন্য জায়গায় গিয়ে করায়। তবে পড়ে আবার জটিলতা নিয়ে আসে। সবচেয়ে বড় জটিলতা হয় মুসলমানি করার পর প্রস্রাবের যেই রাস্তাটি রয়েছে সেটি সরু হয়ে যেতে পারে। ওখানে সংক্রমণ হয়। কারণ, আগে কেউ বাচ্চাকে ডায়াপার বা প্যামপার্স পরাত না। এখন কিন্তু গ্রামেগঞ্জে এগুলো আছে। মুসলমানি করানোর পর ডায়াপার পরালে বাচ্চা কখন প্রস্রাব ও পায়খানা করল জানা যাচ্ছে না। এতে ওখানে সংক্রমণ হবে। অস্বস্তি হবে। প্রস্রাবের রাস্তা চিকন হয়ে যাবে। প্রশ্ন : মুসলমানির জন্য সঠিক সময় কখন? উত্তর : মুসলমানির জন্য সঠিক সময় হলো স্কুলে যাওয়ার আগে। তিন থেকে চার বছরের মধ্যে। যখন সে ডায়াপার ছেড়ে দেবে। তখনই করিয়ে নিতে পারলে সবচেয়ে ভালো। আর পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের চিকিৎসকদের একটি দল একমত হয়েছেন, এই সময়ের আগে করলে প্রস্রাবের রাস্তা সরু হয়ে যেতে পারে। প্রশ্ন : ইউরোলজিক্যাল সমস্যাগুলো সবসময় দৃশ্যমান হবে? না কি কোনো লক্ষণের মাধ্যমে বুঝতে পারব? উত্তর : না, না, এটা সবসময় দৃশ্যমান খুব কম হয়। কিছু কিছু লক্ষণ হবে। যেমন ধরেন কিডনিটা খুব বড় হয়ে যাচ্ছে। হয়তো দেখা যাচ্ছে তার প্রস্রাবে বারবার ইনফেকশন হচ্ছে, তখন বলা হয় দুইবারের বেশি যদি সংক্রমণ হয় পুরোপুরি পরীক্ষা-নীরিক্ষা করার জন্য। তখন যদি আল্ট্রাসোনোগ্রাম করি, হয়তো দেখা গেল কিডনি বড় আছে। আরো কিছু পরীক্ষা রয়েছে। আমরা সেগুলো করি। আর কিছু লক্ষণ হয়তো জন্মের পরই দেখা যাচ্ছে। তখন অনেকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে আসে। আবার অনেকে বলে আমার বাচ্চার ‘পয়গম্বরি মুলমানি’ হয়ে গেছে। যখন এ কথা বলে আমরা বুঝি বাচ্চার কোনো না কোনো সমস্যা রয়েছে। প্রশ্ন : সেক্ষেত্রে কী বাচ্চার নড়াচড়ার কোনো পরিবর্তন আসবে? উত্তর : নড়াচড়ার ক্ষেত্রে তেমন কোনো সমস্যা হবে না। হয়তো কিডনিতে টিউমার হতে পারে। ওটা অনেক বড় হয়ে গেল। তখন হয়তো মা শরীরে হাত দিয়ে বুঝতে পারবে সমস্যা হচ্ছে। প্রশ্ন : এই ত্রুটিগুলো কী শিশুটির জন্মের আগে বোঝার কোনো উপায় রয়েছে? উত্তর : জন্মের আগে কিছু কিছু রোগ আছে। সেটি আপনি বুঝতে পারবেন। যেমন কিডনি বড় হয়ে গেছে। এ ক্ষেত্রে অনেক সময় বিশেষজ্ঞরা আগে থেকে বলে দিতে পারেন। কিডনির আকারটা বলে দিতে পারেন। অনেক সময় মুত্রথলিটা বের হয়ে আসে, খোলা থাকে। প্রশ্ন : এই সমস্যাগুলো কেন হয়? উত্তর : আসলে আজ পর্যন্ত এর সঠিক কারণ জানা যায়নি। জানা থাকলে এই রোগগুলো হতো না। আগে বিভিন্ন ওষুধ খেলে বাচ্চাদের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের গঠন হতো না। ওগুলো বন্ধ করে দেওয়ার পর এগুলো কমে গেছে। তবে এগুলো হলো অনেক জিনিস মিলে হয়। যেমন, এরমধ্যে মায়ের পুষ্টির বিষয়টি রয়েছে। মায়ের কোনো রোগ হচ্ছে কি না। তার পরিবেশগত বিষয়ে কোনো সমস্যা আছে কি না- এগুলো মিলে সমস্যাগুলো হতে পারে। প্রশ্ন : এই ক্ষেত্রে প্রতিরোধমূলক কোনো ব্যবস্থা কী আমরা নিতে পারি? উত্তর : প্রতিরোধ বিষয়টি আসলে এখানে খুব কঠিন। মূল বিষয় হলো মায়ের পুষ্টির বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। মাকে ভিটামিন, আয়রন, ফলিক এসিড এগুলো খেতে হবে। আর মা কে নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে চেকআপে থাকতে হবে। উৎসঃএনটিভি

Friday, February 12, 2016

পবিত্র কোরআনের সকল সূরার নামের বাংলা অর্থ

১। আল- ফাতিহা (সূচনা)
২। আল-বাকারা (বকনা-বাছুর)
৩। আল-ইমরান (ইমরানের পরিবার)
৪। নিসা (নারী)
৫। আল-মায়িদাহ (খাদ্য পরিবেশিত টেবিল)
৬। আল-আনাম (গৃহপালিত পশু)
৭। আল-আরাফ (উচু স্থানসমূহ)
৮। আল-আনফাল (যুদ্ধে-লব্ধ ধনসম্পদ)
৯। আত-তাওবাহ (অনুশোচনা)
১০। ইউনুস (একজন নবী)
১১। হুদ (একজন নবী)
১২। ইউসুফ (একজন নবী)
১৩। আর-রাদ (বজ্রনাদ)
১৪। ইবরাহীম (একজন নবী)
১৫। আল-হিজর (পাথুরে পাহাড়)
১৬। আন-নাহল (মৌমাছি)
১৭। বনি ইসরাইল (ইহুদী জাতি)
১৮। আল-কাহফ (গুহা)
১৯। মারিয়াম (নবী ঈসা(আঃ) এর মা)
২০। ত্বা হা (ত্বা হা)
২১। আল-আম্বিয়া (নবীগণ)
২২। আল-হাজ্ব (হজ্ব)
২৩। আল-মুমিনুন (মুমিনগণ)
২৪। আন-নূর (আলো)
২৫। আল-ফুরকান (সত্য মিথ্যার পার্থক্য নির্ধারণকারী গ্রম্থ)
২৬। আশ-শুআরা (কবিগণ)
২৭। আন-নমল (পিপীলিকা)
২৮। আল-কাসাস (কাহিনী)
২৯। আল-আনকাবুত (মাকড়সা)
৩০। আল-রুম (রোমান জাতি)
৩১। লুকমান (একজন জ্ঞানী ব্যাক্তি)
৩২। আস-সাজদাহ (সিজদা)
৩৩। আল-আহযাব (জোট)
৩৪। আস-সাবা (রানী সাবা/শেবা)
৩৫। আল-ফাতির (আদি স্রষ্টা)
৩৬। ইয়া সিন (ইয়া সিন)
৩৭। আস-সাফফাত (সারিবদ্ধভাবে দাড়ানো)
৩৮। সোয়াদ (আরবি বর্ণ)
৩৯। আয-যুমার (দল-বদ্ধ জনতা)
৪০। আল-মুমিন (বিশ্বাসী)
৪১। হামিম সাজদাহ (সুস্পষ্ট বিবরণ)
৪২। আশ-শূরা (পরামর্শ)
৪৩। আয-যুখরুফ (সোনাদানা)
৪৪। আদ-দুখান (ধোয়া, smoke)
৪৫। আল-জাসিয়াহ (নতজানু)
৪৬। আল-আহকাফ (বালুর পাহাড়)
৪৭। মুহাম্মদ [নবী মুহাম্মদ স:]
৪৮। আল-ফাতহ (বিজয়)
৪৯। আল-হুজুরাত (বাসগৃহসমুহ)
৫০। ক্বাফ (আরবি বর্ণ)
৫১। আয-যারিয়াত (বিক্ষেপকারী বাতাস)
৫২। আত-তুর (একটি পাহাড়ের নাম)
৫৩। আন-নাজম (তারা)
৫৪। আল-ক্বমর (চন্দ্র)
৫৫। আর-রাহমান (পরম করুণাময়)
৫৬। আল-ওয়াকিয়াহ (নিশ্চিত ঘটনা)
৫৭। আল-হাদিদ (লোহা)
৫৮। আল-মুজাদিলাহ (অনুযোগকারিণী)
৫৯। আল-হাশর (সমাবেশ)
৬০। আল-মুমতাহানা (নারী যাকে পরিক্ষা করা হবে)
৬১। আস-সাফ (সারবন্দী সৈন্যদল)
৬২। আল-জুমুআহ (সম্মেলন/শুক্রবার)
৬৩। আল-মুনাফিকুন (কপট বিশ্বাসীগণ)
৬৪। আত-তাগাবুন (মোহ অপসারণ)
৬৫। আত-ত্বালাক (তালাক)
৬৬। আত-তাহরীম (নিষিদ্ধকরণ)
৬৭। আল-মুলক (সার্বভৌম কতৃত্ব)
৬৮। আল-ক্বলম (কলম)
৬৯। আল-হাক্ক্বাহ (নিশ্চিত সত্য)
৭০। আল-মাআরিজ (উন্নয়নের সোপান)
৭১। নূহ (একজন নবী)
৭২। আল-জ্বিন (জ্বিন সম্প্রদায়)
৭৩। মুযাম্মিল (বস্ত্রাচ্ছাদনকারী)
৭৪। মুদাসসির (পোশাক পরিহিত)
৭৫। আল-কিয়ামাহ (পুনরু্ত্তান)
৭৬। আল-ইনসান (মানুষ)
৭৭। আল-মুরসালাত (প্রেরিত পুরুষগণ)
৭৮। আন-নাবা (মহাসংবাদ)
৭৯। আন-নাযিয়াত (প্রচেষ্টাকারী)
৮০। আবাসা (তিনি ভ্রুকুটি করলেন)
৮১। আত-তাকবির (অন্ধকারাচ্ছন্ন)
৮২। আল-ইনফিতার (বিদীর্ণ করা)
৮৩। আত-তাতফিক (প্রতারণা করা)
৮৪। আল-ইনশিকাক (খন্ড-বিখন্ড করণ)
৮৫। আল-বুরুজ (নক্ষত্রপুন্জ)
৮৬।আত-তারিক (রাতের আগন্তুক)
৮৭। আল-আলা (সর্বোন্নত)
৮৮। আল-গাশিয়াহ (বিহ্বলকর ঘটনা)
৮৯। আল-ফজর (ভোরবেলা)
৯০। আল-বালাদ (নগর)
৯১। আশ-শামস (সূর্য)
৯২। আল-লাইল (রাত্রি)
৯৩। আদ-দুহা (পূর্বান্হের সুর্যকিরণ)
৯৪। আল-ইনশিরাহ (প্রশস্তকরণ)
৯৫। আত-তীন (ডুমুর)
৯৬। আল-আলাক (রক্তপিন্ড)
৯৭। আল-ক্বাদর (মহিমান্বিত)
৯৮। আল-বাইয়িনাহ (সুস্পষ্ট প্রমাণ)
৯৯। আল-যিলযাল (ভূমিকম্প)
১০০। আল-আদিয়াত (অভিযানকারী)
১০১। আল-কারিয়াহ (মহাসংকট)
১০২। আত-তাকাছুর (প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা)
১০৩। আল-আসর (সময়)
১০৪। আল-হুমাযাহ (পরনিন্দাকারী)
১০৫। ফীল (হাতি)
১০৬। আল-কুরাইশ (কুরাইশ গোত্র)
১০৭। আল-মাউন (সাহায্য-সহায়তা)
১০৮। আল-কাওসার (প্রাচুর্য)
১০৯। আল-কাফিরুন (অবিশ্বাসী গোষ্ঠী)
১১০। আন-নাসর (স্বর্গীয় সাহায্য)
১১১। লাহাব (জ্বলন্ত অংগার)
১১২। আল-ইখলাস (একত্ব)

১১৩। আল-ফালাক (নিশিভোর)
১১৪। আন-নাস (মানবজাতি)

যে কোন ধরনের নাম বা অর্থের জন্য  আমাদের ফেইছবুক পেইজে প্রশ্ন করুন।
আমাদের পেইজে যেতে এখানে ক্লিক করুন!